October 22, 2024, 8:37 am

সংবাদ শিরোনাম :
কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার ১৯তম জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় কেশবপুরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৮৯ টি মন্ডপে  দুর্গা পূজা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলো  ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী অপকর্মের শেষ কোথায়।অবৈধ ক্ষমতার দাপটে গড়ে তুলেছেন ক্যাডার বাহিনি বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় তিন গৃহকর্মী গ্রেফতার, ৩১ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান প্রতি হিংসার শিকার বিএনপি নেতা কবির চৌধুরী  সংবাদ সংগ্রহ করতে হেনস্তার স্বীকার এশিয়ান টিভির স্টাপ রিপোর্টার ফরিদ আহমেদ নয়ন থানায় অভিযোগ

রংপুর-১ আসনে স্থানীয়দের দাবী স্থানীয় প্রার্থী চাই।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রংপুর ১ আসনটি গংগাচড়াউপজেলা ও রংপুর সিটি কর্পোরেশনের (রসিক) ১-৮ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত । স্থানীয়দের দাবি স্থানীয়দের সাথে যোগাযোগ ও খোঁজ খবর নেতার জন্য স্থানীয় এমপি দরকার। যে কোন কাজে যেনো স্থানীয় এমপির কাছে যেতে পারে। এই আসনে যারা সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পায় তারা অন্য কোন উপজেলা হতে এসে মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হয় বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।

এদিকে প্রচার প্রচারণায় আওয়ামীলীগ , জাতীয় পার্টিকে মাঠে দেখা গেলেও বিএনপিকে দেখা যাচ্ছে না। প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে স্থানীয় প্রার্থী হিসেবে আওয়ামীলীগ এর রংপুর জেলা কমিটির সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে আসাদুজ্জামান বাবলু ও জাতীয় পার্টির ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্রসমাজের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও রংপুর জেলা জাপার সদস্য আল মামুন। নির্বাচনের এখানো ৭ মাস বাকি রয়েছে। প্রার্থীর সমর্থকরা ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। বিশেষ করে ঈদ উপলক্ষে পোস্টার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে গংগাচড়া উপজেলা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে আলোচনা । দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারাদেশের মতো রংপুর গংগাচড়া-১ আসনেও সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা শুরু হয়ে গেছে।এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে আল মামুনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন – রংপুর-১ আসনে গত ৩৭ বছরে স্থানীয় প্রার্থী না থাকায় স্থানীয়দের চাওয়ার পরিপেক্ষিতে প্রার্থী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চাই। এই আসনটি বরাবরই জাতীয় পার্টির দুর্গ বলে এই আসনের স্থানীয় বাসিন্দা হিসেবে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ স্যারের প্রতি ভাললাগা হতেই আমি জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সাবেক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি ৩ বছর। ৩ বছর ভাল কাজ করার পরে আমি কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি বর্তমানে। মোট জনসংখ্যার তিন ভাগের একভাগ তরুন। এই তরুন ভোটাররাই আগামীদিনে দেশের নেতৃত্ব নির্ধারণ করবে। গঙ্গাচড়ার মানুষ অনেক অবহেলিত তাদের চাওয়া স্থানীয় একজন এমপি হলে তাদের সুখ দুঃখের সাথী হতে পারবে। আশা করি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের স্যার স্থানীয়দের দাবীর কথা বিবেচনা করে জাতীয় পার্টি হতে আমাকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে জয়লাভ করা সম্ভব।

প্রচার প্রচারণা কম থাকলেও থেমে নেই এই আসনের অন্যান্য প্রার্থীরা,এই আসনে এখন নাম শোনা যাচ্ছে, জাতীয় পার্টি হতে বহিস্কৃত মশিউর রহমান রাঙ্গাএমপি , এরশাদের ভাতিজা ও সাবের এমপি হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ, , বিএনপির ওয়াহেদুজ্জামান মাবুসহ একাধিক নেতার নাম শোনা যাচ্ছে এই আসনে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন